সাবধান ! মুসলমান --
বাউলদের সম্পর্কে অজানা তথ্য-
১) বাউলদের আগমন ঘটেছে হিন্দু ও বৌদ্ধদের সংমিশ্রন থেকে।
বাউলদের সম্পর্কে অজানা তথ্য-
১) বাউলদের আগমন ঘটেছে হিন্দু ও বৌদ্ধদের সংমিশ্রন থেকে।
২) বাউলরা প্রেমভাজা নামক এক অদ্ভূত বস্তু খায়।যা মানুষের মল-মূত্র এবং পুরুষের বীর্জ এবং মহিলাদের রক্তস্রাব মিশ্রিত থাকে।
৩) বাউলরা অবাধ যৌনাচারে অভ্যস্থ। তারা দাবি করে, অবাধ যৌনাচার ও গাজা সেবন
ছাড়া সিদ্ধি (!) লাভ করা যায় না।
৪) বাউলদের বলা হয় ‘নাড়ার ফকির’। নাড়া অর্থ শাখাহীন, যাদের কোন সন্তান হয় না।
যদিও তাদের মূল সাধনা যৌনসাধনা, কিন্তু সে যৌন সাধনায় যেন সন্তান না হয় সেজন্য দীক্ষা গ্রহণের কালে তাদের গুরু কর্তৃক তাদেরকে sexo-yoga art বা যৌনযোগসাধনার শিক্ষা দেয়া হয়। এর ফলে তারা সঙ্গমকালে বীর্যপাত ঠেকিয়ে রাখে। সঙ্গমশেষে প্রজনন উপাদান
দিয়ে তারা প্রেমভাজা বানিয়ে খায়, অথবা তার সঙ্গিনী তা পান করে।
৫) বাউলরা লালন সাইকে তাদের নবী বলে দাবি করে।
৬) বাউলরা তাদের সঙ্গিনীকে জায়নামাজ বলে অভিহিত করে থাকে।
৭) বাউলরা পুরুষদের বীর্যকে ঈশ্বরজ্ঞান করে,তারা দাবি করে মহিলাদের রজ: পান করলে রোগ
প্রতিরোধ বাড়ে। এছাড়া তারা নারী দুগ্ধও পান করে থাকে।
৮) একজন বাউলের একাধিক সেবাদাসী থাকে। এদের অধিকাংশই কমবয়সী মেয়ে।
এদেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে বাউল সম্প্রদায় সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকায়, অনেক ধর্মপ্রাণ মুসলিমও বাউলদেরকে সূফী-সাধকের মর্যাদায় বসিয়েছে। মূলতঃ বিকৃত যৌনাচারে অভ্যস্ত এসব বাউলরা তাদের বিকৃত ও কুৎসিত জীবনাচারণকে লোকচক্ষুর অন্তরালে রাখার জন্য বিভিন্ন গানে মোকাম, মঞ্জিল, আল্লাহ, রাসূল, আনল হক, আদম-হাওয়া, মুহাম্মদ-খাদিজাসহ বিভিন্ন আরবী পরিভাষা, আরবী হরফ ও বাংলা শব্দ প্রতীকরূপে ইচ্ছাকৃতভাবেই ব্যবহার করেছে। এদেশে বহুল প্রচলিত একটি লালন সঙ্গীত হলো,
“বাড়ির পাশে আরশি নগর/সেথা এক পড়শী বসত করে, আমি একদিনও না দেখিলাম তারে”
এই গানটিকে আমাদের সমাজে খুবই উচ্চমার্গের আধ্যাতিক গান মনে করা হলেও, এটি মূলত
একটি নিছক যৌনাচারমূলক গান, যাতে আরশিনগর, পড়শী শব্দগুলো প্রতীক হিসেবে ব্যবহার
করা হয়েছে তাদের বিকৃত জীবনাচারকে গোপন
রাখার উদ্দেশ্যে।
আস্তাগফিরুল্লাহ !
আল্লাহ তা'লা মুসলামানদের সমস্ত ফিতনা থেকে হেফাযত করুন ।
আমিন আমিন ।।
Clltd --
৩) বাউলরা অবাধ যৌনাচারে অভ্যস্থ। তারা দাবি করে, অবাধ যৌনাচার ও গাজা সেবন
ছাড়া সিদ্ধি (!) লাভ করা যায় না।
৪) বাউলদের বলা হয় ‘নাড়ার ফকির’। নাড়া অর্থ শাখাহীন, যাদের কোন সন্তান হয় না।
যদিও তাদের মূল সাধনা যৌনসাধনা, কিন্তু সে যৌন সাধনায় যেন সন্তান না হয় সেজন্য দীক্ষা গ্রহণের কালে তাদের গুরু কর্তৃক তাদেরকে sexo-yoga art বা যৌনযোগসাধনার শিক্ষা দেয়া হয়। এর ফলে তারা সঙ্গমকালে বীর্যপাত ঠেকিয়ে রাখে। সঙ্গমশেষে প্রজনন উপাদান
দিয়ে তারা প্রেমভাজা বানিয়ে খায়, অথবা তার সঙ্গিনী তা পান করে।
৫) বাউলরা লালন সাইকে তাদের নবী বলে দাবি করে।
৬) বাউলরা তাদের সঙ্গিনীকে জায়নামাজ বলে অভিহিত করে থাকে।
৭) বাউলরা পুরুষদের বীর্যকে ঈশ্বরজ্ঞান করে,তারা দাবি করে মহিলাদের রজ: পান করলে রোগ
প্রতিরোধ বাড়ে। এছাড়া তারা নারী দুগ্ধও পান করে থাকে।
৮) একজন বাউলের একাধিক সেবাদাসী থাকে। এদের অধিকাংশই কমবয়সী মেয়ে।
এদেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে বাউল সম্প্রদায় সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকায়, অনেক ধর্মপ্রাণ মুসলিমও বাউলদেরকে সূফী-সাধকের মর্যাদায় বসিয়েছে। মূলতঃ বিকৃত যৌনাচারে অভ্যস্ত এসব বাউলরা তাদের বিকৃত ও কুৎসিত জীবনাচারণকে লোকচক্ষুর অন্তরালে রাখার জন্য বিভিন্ন গানে মোকাম, মঞ্জিল, আল্লাহ, রাসূল, আনল হক, আদম-হাওয়া, মুহাম্মদ-খাদিজাসহ বিভিন্ন আরবী পরিভাষা, আরবী হরফ ও বাংলা শব্দ প্রতীকরূপে ইচ্ছাকৃতভাবেই ব্যবহার করেছে। এদেশে বহুল প্রচলিত একটি লালন সঙ্গীত হলো,
“বাড়ির পাশে আরশি নগর/সেথা এক পড়শী বসত করে, আমি একদিনও না দেখিলাম তারে”
এই গানটিকে আমাদের সমাজে খুবই উচ্চমার্গের আধ্যাতিক গান মনে করা হলেও, এটি মূলত
একটি নিছক যৌনাচারমূলক গান, যাতে আরশিনগর, পড়শী শব্দগুলো প্রতীক হিসেবে ব্যবহার
করা হয়েছে তাদের বিকৃত জীবনাচারকে গোপন
রাখার উদ্দেশ্যে।
আস্তাগফিরুল্লাহ !
আল্লাহ তা'লা মুসলামানদের সমস্ত ফিতনা থেকে হেফাযত করুন ।
আমিন আমিন ।।
Clltd --
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন