আমি তাকে বল্লাম ভাই আপনার কথাটি ঠিকমত বুঝিনাই , তবে যা বুঝে আসছে তা যদি সত্যি হয় তাহলে বলুন তো দেখি আপনি কুরআনের দলিল মানেন কিনা ? সে বলল অবশ্যই মানি। আমি বললাম তাহলে ইমামের পেছনে তাঁর কেরাত না শুনে আপনারা সুরা ফাতেহা পড়েন কেন ? সে বললো অসুবিধা কোথায় , ইমামের পেছনে ফাতিহা পড়ার ব্যাপারে তো সহীহ হাদিস আছে। আমি তাকে বললাম সহীহ হাদিসে তো এও আছে
ইমামের কেরাতই মুক্তাদির কেরাত , আপনি সেটা পড়েন নাই ? তখন সে আমাকে বললো বুখারী শরীফের হাদিস বেশী সহীহ সুতরাং বুখারীর হাদিস কে প্রধান্য দিতে হবে বেশী ।আমি বললাম এমন কোন হাদিস আছে কি, কোন কোন হাদিস বেশী সহীহ আবার কোন কোন হাদিস কম সহীহ ? তখন সে বললো অত কথা বুঝিনা আমরা বুখারীর হাদিসকেই বেশী প্রাধান্য দিয়ে থাকি ।
ইমামের কেরাতই মুক্তাদির কেরাত , আপনি সেটা পড়েন নাই ? তখন সে আমাকে বললো বুখারী শরীফের হাদিস বেশী সহীহ সুতরাং বুখারীর হাদিস কে প্রধান্য দিতে হবে বেশী ।আমি বললাম এমন কোন হাদিস আছে কি, কোন কোন হাদিস বেশী সহীহ আবার কোন কোন হাদিস কম সহীহ ? তখন সে বললো অত কথা বুঝিনা আমরা বুখারীর হাদিসকেই বেশী প্রাধান্য দিয়ে থাকি ।
আমি বললাম আচ্ছা তাহলে আপনারা কুরআনকে প্রাধান্য দেন না ? সে বললো কুরআনকে তো আমরা সব কিছুর উর্ধ্বেই প্রাধান্য দিয়ে থাকি । তখন আমি তাকে বললাম সুরা আরাফের ২০৪ নং আয়াতে বল হয়েছে " যখন কুরআন পাঠ করা হয় তা শ্রবণ করো এবং নিশ্চুপ থাকো যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়। " এখন আমি আপনাকে কুরআনের দলিল দিলাম সেই সাথে সহীহ হাদিসেরও দলিল দিলাম, কিন্তু আপনিই পোস্ট দিলেন ঃ " কুরআন-হাদিস এর দলিল পাওয়ার পরও যারা মানতে চায়না তারা মূর্খ ! এখন আপনিই(লামাজহাবী ভাই) বলুন আপনার পোস্টের কথাগুলো কার উপরে গিয়ে পড়ে আপনার উপর নাকি আমার উপর ?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন